০৯ জুন ২০১৩
তিন মাস পেরিয়ে গেল আমাদের সেই অতি সাধারণ ব্রেকফাস্ট-এর পোস্টের। ব্যাস্ততার কারণে এর দ্বিতীয় পর্ব লেখাই হয়ে উঠছিলনা। আসলে লামিসার স্কুলের ব্যাস্ত সিডিউলের মধ্যে সকালের নাস্তা নিয়ে কিছু লেখাটা বেশ দুষ্করই হয়ে পড়েছিল। তবে সুযোগ তো আসে। আর এই সুযোগের অপেক্ষায় কেটে গেল তিন তিনটা মাস। লামিসার স্কুল গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে চলে গেছে। এই সুযোগ। যদিও ব্যস্ততা কমেনি। লেখাটা কোনরকমে শেষ করেই কাজে দৌড়াতে হবে। তবে এইদিন আমাদের অতি সাধারণ জীবনের সাধারণ একটা কাহিনী নিয়ে লেখাই যায়।
ভাজি না থাকলে যেন সকালের নাস্তাটা হয়ই না। অনেক রকমের ভাজিই আমাদের বাড়িতে চলে। তার মধ্যে চিচিংগা ভাজির কদর সবসময়ই ছিল। সাথে একটা ডিম পোঁচ আর পরোটা - কথাই নেই! কত সাধারণ, তারপরেও কেন জানিনা মনে হয় অসাধারণ। আসলে এই সাধারণ ব্রেকফাস্টের সাথে মিশে আছে অনেক দিনের স্মৃতি। সেই ছোটকাল থেকেই এই মেনুটা ছিল আমার ফেভারিট। আজও আছে। একটু সময় ছিল বলেই লাইট সেট-আপ করে ফেললাম।
খিদে লেগেছিল ভীষণ। কেনই বা লাগবেনা? সকালের নাস্তা বলে কথা! ফাস্টিং-এর ব্রেক! তাই ছবি তোলাটা যতটা সম্ভব সর্টকাটে সেরে ফেলেছিলাম। এর মধ্যেও ডিম পোঁচ নিয়ে লিসার সাথে আমার একটা ছোট ডিবেট হয়ে গেল। ডিম পোঁচ তো কয়েকভাবে করা যায়। ডিমের কুসুম কোথায় থাকবে সেটা দেখেই বোঝা যায় কোনভাবে পোঁচ করা হয়েছে। যাই হোক শেষ পর্যন্ত একটা যায়গায় আমাদের ডিবেট থেমে গেল। কারণ সেখানে ট্রাফিক পুলিশ ছিল খিদে!
যাই হোক, খিদে মোবারক দিয়ে এই ছোট্ট লেখা থেকে বিদায় নিচ্ছি। ওহ আচ্ছা; একটা কথা বললেই নয়। সেদিন আমার মা'র (নিলুফা কামাল) বাড়িতে চিচিংগা ভাজি করতে গিয়ে একেবারে কঠিন অবস্থা হয়েছিল! এত তেতো জিনিস নাকি তাঁরা জীবনেও চেখে দেখেননি! ঝিঙ্গা-শসা তেতো হয় জানতাম, তবে চিচিংগা? আমার অবশ্য অভিজ্ঞতা হয়নি! আজকের জন্য এখানেই বিদায়। দৌড়াতে হচ্ছে! ফীডব্যাক দেবেন কিন্তু!
অতি সাধারন ব্রেকফাস্ট নিয়ে আমাদের অন্য ব্লগ পোস্টগুলিঃ
বাঁধাকপি ভাজি নিয়ে গল্প
আলুর দম নিয়ে গল্প
তিন মাস পেরিয়ে গেল আমাদের সেই অতি সাধারণ ব্রেকফাস্ট-এর পোস্টের। ব্যাস্ততার কারণে এর দ্বিতীয় পর্ব লেখাই হয়ে উঠছিলনা। আসলে লামিসার স্কুলের ব্যাস্ত সিডিউলের মধ্যে সকালের নাস্তা নিয়ে কিছু লেখাটা বেশ দুষ্করই হয়ে পড়েছিল। তবে সুযোগ তো আসে। আর এই সুযোগের অপেক্ষায় কেটে গেল তিন তিনটা মাস। লামিসার স্কুল গ্রীষ্মকালীন ছুটিতে চলে গেছে। এই সুযোগ। যদিও ব্যস্ততা কমেনি। লেখাটা কোনরকমে শেষ করেই কাজে দৌড়াতে হবে। তবে এইদিন আমাদের অতি সাধারণ জীবনের সাধারণ একটা কাহিনী নিয়ে লেখাই যায়।
ভাজি না থাকলে যেন সকালের নাস্তাটা হয়ই না। অনেক রকমের ভাজিই আমাদের বাড়িতে চলে। তার মধ্যে চিচিংগা ভাজির কদর সবসময়ই ছিল। সাথে একটা ডিম পোঁচ আর পরোটা - কথাই নেই! কত সাধারণ, তারপরেও কেন জানিনা মনে হয় অসাধারণ। আসলে এই সাধারণ ব্রেকফাস্টের সাথে মিশে আছে অনেক দিনের স্মৃতি। সেই ছোটকাল থেকেই এই মেনুটা ছিল আমার ফেভারিট। আজও আছে। একটু সময় ছিল বলেই লাইট সেট-আপ করে ফেললাম।
খিদে লেগেছিল ভীষণ। কেনই বা লাগবেনা? সকালের নাস্তা বলে কথা! ফাস্টিং-এর ব্রেক! তাই ছবি তোলাটা যতটা সম্ভব সর্টকাটে সেরে ফেলেছিলাম। এর মধ্যেও ডিম পোঁচ নিয়ে লিসার সাথে আমার একটা ছোট ডিবেট হয়ে গেল। ডিম পোঁচ তো কয়েকভাবে করা যায়। ডিমের কুসুম কোথায় থাকবে সেটা দেখেই বোঝা যায় কোনভাবে পোঁচ করা হয়েছে। যাই হোক শেষ পর্যন্ত একটা যায়গায় আমাদের ডিবেট থেমে গেল। কারণ সেখানে ট্রাফিক পুলিশ ছিল খিদে!
যাই হোক, খিদে মোবারক দিয়ে এই ছোট্ট লেখা থেকে বিদায় নিচ্ছি। ওহ আচ্ছা; একটা কথা বললেই নয়। সেদিন আমার মা'র (নিলুফা কামাল) বাড়িতে চিচিংগা ভাজি করতে গিয়ে একেবারে কঠিন অবস্থা হয়েছিল! এত তেতো জিনিস নাকি তাঁরা জীবনেও চেখে দেখেননি! ঝিঙ্গা-শসা তেতো হয় জানতাম, তবে চিচিংগা? আমার অবশ্য অভিজ্ঞতা হয়নি! আজকের জন্য এখানেই বিদায়। দৌড়াতে হচ্ছে! ফীডব্যাক দেবেন কিন্তু!
অতি সাধারন ব্রেকফাস্ট নিয়ে আমাদের অন্য ব্লগ পোস্টগুলিঃ
বাঁধাকপি ভাজি নিয়ে গল্প
আলুর দম নিয়ে গল্প
খুব-ই সহজ কিন্তু মজাদার... আমার তো চিচিঙ্গা ভাজি- ভর্তা সব ই মজা লাগে... :)
ReplyDeleteডিম পোঁচ কয়েকভাবে করা যায় এইটা কিন্তু নতুন শিখলাম... ব্যাপারটা বুঝিয়ে বললে একটু করতে পারতাম... :)
ভালো কথা বলেছেন! :)
ReplyDeleteআসলে আমরাও ডিম ভাজির এত্ত প্রকারভেদ জানতাম না। নিচে উইকিপেডিয়ার একটা লিঙ্ক দিয়ে দিচ্ছি, যেখানে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের ডিম ভাজির গল্প তো রয়েছেই, তাছাড়াও রয়েছে আমেরিকানদের ছয় পদের ডিম ভাজির বর্ণনা! :)
http://en.wikipedia.org/wiki/Fried_egg
অসংখ্য ধন্যবাদ! :)
আমাদের অবশ্য চিচিংগা ভাজিতে ডিম দেয়া হয়... অন্যরকম মজা :)
ReplyDeleteটুটুল
ভালো কথা বলেছেন টুটুল ভাই। ডিম দিয়ে ব্যাপারটা অন্যরকম হয়। প্রত্যেকটা বাইটে একটু করে ডিম থাকে চিচিংগার সাথে। মজাটা অন্যরকম। :)
Delete