২৬ ফেব্রুয়ারী ২০১৪
বাঙ্গালীর চা-এর প্রতি একটা আলাদা ভালোবাসা জন্মে গেছে বহুবছর হলো। আর এই ভালোবাসার সাথে আরও বেশকিছু সংস্কৃতির চর্চা চলে আসছে। চা-এর টেবিলে আড্ডা এরকমই একধরণের সংস্কৃতি। আড্ডা যেকোন জায়গায়ই হতে পারে। কিন্তু হাতের কাছে এক কাপ ধোঁয়া তোলা চা থাকলে আড্ডাটা যেন জমে বেশি। আর বহুবছর ধরে চলে আসা এই চা পানের সংস্কৃতিও যে কত রকম হতে পারে সেটা বলাই বাহুল্য। এক কাপ চা কত জনে কত ভাবে খেতে পছন্দ করেন, সেটা লিখতে গেলে আজ লেখাই শেষ করা যাবে না। তবে চায়ের রঙ যে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, সেটা কিন্তু সবাই এক বাক্যে স্বীকার করবেন। ফটোগ্রাফার হিসেবে রঙের দিকে আমাদের একটা টান থেকেই যায়। কাঁচের কাপে উত্তপ্ত জলীয় বাষ্প-সহ রঙ্গিন সেই তরলের কাছ থেকে একধরনের হাতছানি অনুভব করি। আর সেই অনুভূতিটাই আজ এই পোস্টে দেখাবার চেষ্টা করেছি মাত্র।
চা-এর সাথে "টা" হলেও যেন মন্দ হয় না। ওটাও যেন সংস্কৃতির একটা অংশ হয়ে গেছে। এই "টা" বলতে একেক জন একেক ভাবে বুঝে নেবেন, কারণ এই "টা" আসলেই পেট-পূজার একটা অংশ। শুধু চা বললেও সেখানে এই তরল ছাড়াও আরও কিছু যে থাকবে সেটা বলে না দিলেও সবাই যেন ধরেই নেয়। আর এখানেই চলে আলাদা কিছু করার রকমারি প্রয়াস। টেবিল দখলের খেলায় বাজার থেকে কেনা রেডিমেড বিস্কুট-চানাচুর বেশ খানিকটা এগিয়ে থাকলেও কখনো কখনো তাদেরকে কেউ কেউ চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে কার্পণ্য করেন না। সেটা প্রতিদিন না হলেও অন্তঃত নিয়মিতভাবেই অনেকেই চেষ্টাটা চালিয়ে থাকেন। এটা ঠিক যে চা-এর আড্ডায় এই "টা" যোগ করতে কষ্টটা মাঝে মাঝে বেশ খানিকটা বেশিই মনে হয়। কিন্তু এই কষ্টের মাঝে যে আন্তরিকতা থাকে তা কিন্তু চা-এর আড্ডার অতিথিরা মনে করতে ভোলেন না। বিস্কুট-চানাচুর কিন্তু মন কেড়ে নেয়া এই কাজটা করতে পারে না।
এতক্ষণে অন্তঃত বুঝে গেছেন যে আজ কোন রেসিপি নিয়ে কথা বলবো না। তবু ছবির এই আদা-চা-এর সাথে "টা"-টা কি ছিল সেটা না বললেই নয়। আলুর পাকোড়া...... সাথে কাঁচা মরিচের সস। শীতের শেষে এসে জ্বর-ঠান্ডায় আক্রান্ত হবার ঠিক আগ মুহূর্তে ধোঁয়া-তোলা আদা-চা, সাথে গরম গরম পাকোড়া আর কাঁচা মরিচের সুবাস-তোলা সবুজ সস - কিছু বলার থাকে না! এই রকম নাস্তার আইডিয়া সবার কাছেই আছে। প্রতিটা মানুষ তার নিজের আলাদা জগত থেকে সেই আইডিয়া নিয়ে আসবেন - যেকোন দু'টি আইডিয়া মিলেও যেতে পারে; না-ও মিলতে পারে। সেখানেই মজা!
যাই হোক শুধু একটা আড্ডা দিয়েই আজকে শেষ করছি। মাঝে মাঝে শুধু আড্ডা দেওয়া ছাড়াই আর কিছুই যেন করতে ইচ্ছে করে না। আজ এমনই একটা দিন। ভালো থাকবেন সবাই। নতুন কোন পোস্ট নিয়ে আসছি শিগগিরই।
বাঙ্গালীর চা-এর প্রতি একটা আলাদা ভালোবাসা জন্মে গেছে বহুবছর হলো। আর এই ভালোবাসার সাথে আরও বেশকিছু সংস্কৃতির চর্চা চলে আসছে। চা-এর টেবিলে আড্ডা এরকমই একধরণের সংস্কৃতি। আড্ডা যেকোন জায়গায়ই হতে পারে। কিন্তু হাতের কাছে এক কাপ ধোঁয়া তোলা চা থাকলে আড্ডাটা যেন জমে বেশি। আর বহুবছর ধরে চলে আসা এই চা পানের সংস্কৃতিও যে কত রকম হতে পারে সেটা বলাই বাহুল্য। এক কাপ চা কত জনে কত ভাবে খেতে পছন্দ করেন, সেটা লিখতে গেলে আজ লেখাই শেষ করা যাবে না। তবে চায়ের রঙ যে একটা খুব গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার, সেটা কিন্তু সবাই এক বাক্যে স্বীকার করবেন। ফটোগ্রাফার হিসেবে রঙের দিকে আমাদের একটা টান থেকেই যায়। কাঁচের কাপে উত্তপ্ত জলীয় বাষ্প-সহ রঙ্গিন সেই তরলের কাছ থেকে একধরনের হাতছানি অনুভব করি। আর সেই অনুভূতিটাই আজ এই পোস্টে দেখাবার চেষ্টা করেছি মাত্র।
চা-এর সাথে "টা" হলেও যেন মন্দ হয় না। ওটাও যেন সংস্কৃতির একটা অংশ হয়ে গেছে। এই "টা" বলতে একেক জন একেক ভাবে বুঝে নেবেন, কারণ এই "টা" আসলেই পেট-পূজার একটা অংশ। শুধু চা বললেও সেখানে এই তরল ছাড়াও আরও কিছু যে থাকবে সেটা বলে না দিলেও সবাই যেন ধরেই নেয়। আর এখানেই চলে আলাদা কিছু করার রকমারি প্রয়াস। টেবিল দখলের খেলায় বাজার থেকে কেনা রেডিমেড বিস্কুট-চানাচুর বেশ খানিকটা এগিয়ে থাকলেও কখনো কখনো তাদেরকে কেউ কেউ চ্যালেঞ্জ ছুড়ে দিতে কার্পণ্য করেন না। সেটা প্রতিদিন না হলেও অন্তঃত নিয়মিতভাবেই অনেকেই চেষ্টাটা চালিয়ে থাকেন। এটা ঠিক যে চা-এর আড্ডায় এই "টা" যোগ করতে কষ্টটা মাঝে মাঝে বেশ খানিকটা বেশিই মনে হয়। কিন্তু এই কষ্টের মাঝে যে আন্তরিকতা থাকে তা কিন্তু চা-এর আড্ডার অতিথিরা মনে করতে ভোলেন না। বিস্কুট-চানাচুর কিন্তু মন কেড়ে নেয়া এই কাজটা করতে পারে না।
এতক্ষণে অন্তঃত বুঝে গেছেন যে আজ কোন রেসিপি নিয়ে কথা বলবো না। তবু ছবির এই আদা-চা-এর সাথে "টা"-টা কি ছিল সেটা না বললেই নয়। আলুর পাকোড়া...... সাথে কাঁচা মরিচের সস। শীতের শেষে এসে জ্বর-ঠান্ডায় আক্রান্ত হবার ঠিক আগ মুহূর্তে ধোঁয়া-তোলা আদা-চা, সাথে গরম গরম পাকোড়া আর কাঁচা মরিচের সুবাস-তোলা সবুজ সস - কিছু বলার থাকে না! এই রকম নাস্তার আইডিয়া সবার কাছেই আছে। প্রতিটা মানুষ তার নিজের আলাদা জগত থেকে সেই আইডিয়া নিয়ে আসবেন - যেকোন দু'টি আইডিয়া মিলেও যেতে পারে; না-ও মিলতে পারে। সেখানেই মজা!
যাই হোক শুধু একটা আড্ডা দিয়েই আজকে শেষ করছি। মাঝে মাঝে শুধু আড্ডা দেওয়া ছাড়াই আর কিছুই যেন করতে ইচ্ছে করে না। আজ এমনই একটা দিন। ভালো থাকবেন সবাই। নতুন কোন পোস্ট নিয়ে আসছি শিগগিরই।
No comments:
Post a Comment