১৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৪
বসন্তের প্রথম দিনে বাসন্তী রঙের কোনকিছু পোস্ট দেব চিন্তা করছিলাম। পরে মনে হল, বাসন্তী হতে হলে শুধু বসন্তের প্রথম দিনে হতে হবে কেন? সারা বসন্তের যেকোন দিনই তো হতে পারে, তাই না? তবে আজ সকালের কিঞ্চিত ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাসটা মনে করিয়ে দিল যে শীত গেছে বেশিদিন হয়নি। তবে বাতাসটা গায়ে লাগলেই বোঝা যায় যে এটা বসন্তের সুবাতাস। আর এই সুবাতাস যেখানেই লেগেছে, সেখানেই বাসন্তী রঙের ছাপ রেখে গেছে।
যাই হোক, এই বসন্তের দিনে আমরা এমন কিছু শেয়ার করতে চাই যেটা খুব নতুন কিছু না হলেও অন্তত নতুন ঋতুর নতুন দিনে তৈরি করার মতো। আর ঐ যে বললাম না, শুধু বসন্তের প্রথম দিনে কেন; অন্য দিনগুলি কি দোষ করলো? সেটাই... আজকের এই রেসিপি একবার তৈরি করে মোটামুটি বসন্তের কয়েকটা দিনই খাওয়া যাবে; বসন্তকে ধরে রাখবে। আর শুধু শুধুই বসন্তের কথা বলছি। এই রেসিপি মোটামুটি বছরের যেকোন সময়েই তৈরি করতে পারবেন। মানে সারাবছরই বসন্ত! ধনে পাতা পাওয়া যায় না এমন সময় আছে নাকি? তবে বসন্তকে উপলক্ষ ধরলে মনে একটা বাতাস লাগে আরকি! যাই হোক চলুন আমাদের আজকের রেসিপি হলো ধনে পাতার চাটনি (Coriander Leaf Chutney)। চলুন ঘুরে আসি এই অত্যন্ত সহজ রেসিপিটা থেকে।
ধনে পাতার চাটনি একেক জনে একেকভাবে করলেও আমরা এখানে ধনে পাতার সাথে রসুন, কাঁচা মরিচ ও তেঁতুল একসাথে শিলপাটায় বেঁটে নিয়েছি। আজকাল যান্ত্রিক যুগে ব্লেন্ডারের মত যন্ত্র থাকতে কতজনই বা শিলপাটা ব্যবহার করে। তবে যারা এই দু'য়ের মাঝে পার্থক্য ধরতে পারেন, এবং সেই পার্থক্যটাই খোঁজেন, তাদের কাছে শিলপাটার কদর আজও আছে। ব্লেন্ডারে পাউডারের মত মিহি পেস্ট করা সম্ভব। কিন্তু শিলপাটার কাজে সেটা অতটা মিহি হবে না; সেখানে পেস্টের মাঝেও জিহবায় লাগার মত কিছু আঁশ রয়ে যাবে। কাজেই সেটা সেই পেস্টকে একটা মিহি texture দেবে।
বেঁটে নেয়ার পরে আলাদাভাবে যোগ করেছি পরিমাণমত লবণ ও সরিষার তেল। শিলপাটায় বাঁটার ফলে চাটনিটা কিছুটা আঁশযুক্ত হবে। আর চাটনির ঝাল, ঝাঁঝ (সরিষার তেলের কারণে) ও টকের (তেঁতুলের কারণে) পরিমাণ নিজের পছন্দমত বাড়াতে বা কমাতে পারেন। অনেকে আবার চাটনিতে টক-ঝালের স্বাদের সাথে কিছুটা মিষ্টিও পছন্দ করেন বলে কিছুটা চিনিও দিয়ে থাকেন।
যাই হোক আমাদের ধনে পাতার চাটনি (Coriander Leaf Chutney) হয়ে গেছে। এখন এটা রেফ্রিজারেটরে রেখে বেশ কিছুদিন ধরে খাওয়া যাবে; ধরে রাখা যাবে বসন্ত! আজ বসন্ত; তাই শুধু বসন্ত বসন্তই করবো! সরিষার তেলটা এখানে প্রিজার্ভেটিভ হিসেবে কাজ করবে। অনেক খাবারের সাথেই স্বাদ-বর্ধক হিসেবে এই চাটনি চলে। অনেক খাবারের সাথে যোগ হয়ে নতুন মাত্রা দেবে।
আপনাদের মতামত দিতে ভুলে যাবেন না যেন। আপনাদের মতমতই আমাদের সামনে এগুনোর শক্তি যোগায়।
বসন্তের প্রথম দিনে বাসন্তী রঙের কোনকিছু পোস্ট দেব চিন্তা করছিলাম। পরে মনে হল, বাসন্তী হতে হলে শুধু বসন্তের প্রথম দিনে হতে হবে কেন? সারা বসন্তের যেকোন দিনই তো হতে পারে, তাই না? তবে আজ সকালের কিঞ্চিত ঠান্ডা ঠান্ডা বাতাসটা মনে করিয়ে দিল যে শীত গেছে বেশিদিন হয়নি। তবে বাতাসটা গায়ে লাগলেই বোঝা যায় যে এটা বসন্তের সুবাতাস। আর এই সুবাতাস যেখানেই লেগেছে, সেখানেই বাসন্তী রঙের ছাপ রেখে গেছে।
যাই হোক, এই বসন্তের দিনে আমরা এমন কিছু শেয়ার করতে চাই যেটা খুব নতুন কিছু না হলেও অন্তত নতুন ঋতুর নতুন দিনে তৈরি করার মতো। আর ঐ যে বললাম না, শুধু বসন্তের প্রথম দিনে কেন; অন্য দিনগুলি কি দোষ করলো? সেটাই... আজকের এই রেসিপি একবার তৈরি করে মোটামুটি বসন্তের কয়েকটা দিনই খাওয়া যাবে; বসন্তকে ধরে রাখবে। আর শুধু শুধুই বসন্তের কথা বলছি। এই রেসিপি মোটামুটি বছরের যেকোন সময়েই তৈরি করতে পারবেন। মানে সারাবছরই বসন্ত! ধনে পাতা পাওয়া যায় না এমন সময় আছে নাকি? তবে বসন্তকে উপলক্ষ ধরলে মনে একটা বাতাস লাগে আরকি! যাই হোক চলুন আমাদের আজকের রেসিপি হলো ধনে পাতার চাটনি (Coriander Leaf Chutney)। চলুন ঘুরে আসি এই অত্যন্ত সহজ রেসিপিটা থেকে।
ধনে পাতার চাটনি একেক জনে একেকভাবে করলেও আমরা এখানে ধনে পাতার সাথে রসুন, কাঁচা মরিচ ও তেঁতুল একসাথে শিলপাটায় বেঁটে নিয়েছি। আজকাল যান্ত্রিক যুগে ব্লেন্ডারের মত যন্ত্র থাকতে কতজনই বা শিলপাটা ব্যবহার করে। তবে যারা এই দু'য়ের মাঝে পার্থক্য ধরতে পারেন, এবং সেই পার্থক্যটাই খোঁজেন, তাদের কাছে শিলপাটার কদর আজও আছে। ব্লেন্ডারে পাউডারের মত মিহি পেস্ট করা সম্ভব। কিন্তু শিলপাটার কাজে সেটা অতটা মিহি হবে না; সেখানে পেস্টের মাঝেও জিহবায় লাগার মত কিছু আঁশ রয়ে যাবে। কাজেই সেটা সেই পেস্টকে একটা মিহি texture দেবে।
বেঁটে নেয়ার পরে আলাদাভাবে যোগ করেছি পরিমাণমত লবণ ও সরিষার তেল। শিলপাটায় বাঁটার ফলে চাটনিটা কিছুটা আঁশযুক্ত হবে। আর চাটনির ঝাল, ঝাঁঝ (সরিষার তেলের কারণে) ও টকের (তেঁতুলের কারণে) পরিমাণ নিজের পছন্দমত বাড়াতে বা কমাতে পারেন। অনেকে আবার চাটনিতে টক-ঝালের স্বাদের সাথে কিছুটা মিষ্টিও পছন্দ করেন বলে কিছুটা চিনিও দিয়ে থাকেন।
যাই হোক আমাদের ধনে পাতার চাটনি (Coriander Leaf Chutney) হয়ে গেছে। এখন এটা রেফ্রিজারেটরে রেখে বেশ কিছুদিন ধরে খাওয়া যাবে; ধরে রাখা যাবে বসন্ত! আজ বসন্ত; তাই শুধু বসন্ত বসন্তই করবো! সরিষার তেলটা এখানে প্রিজার্ভেটিভ হিসেবে কাজ করবে। অনেক খাবারের সাথেই স্বাদ-বর্ধক হিসেবে এই চাটনি চলে। অনেক খাবারের সাথে যোগ হয়ে নতুন মাত্রা দেবে।
আপনাদের মতামত দিতে ভুলে যাবেন না যেন। আপনাদের মতমতই আমাদের সামনে এগুনোর শক্তি যোগায়।
tasty & delicious...
ReplyDeleteThanks!!
DeleteYou should try it out too! :)