২২ এপ্রিল ২০১৩
লাউ নিয়ে কিছু না কিছু আইটেম আমাদের দুপুর বা রাতের খাবারের অংশ থাকে প্রায় সবসময়ই। আর এটা যেমন সুস্বাদু একটা খাবার, তেমনি লাউ খেতে পারেনা এমন লোকও পাওয়া একটু কঠিনই হবে বৈকি। লাউ রান্না করার অনেক পদ্ধতি থাকলেও সেই পদ্ধতিগুলিও এতটাই সহজ যে সেটার রেসিপি দিয়ে গালমন্দ খাওয়ার কোন মানে হয় না। তারপরেও লিখা। আমাদের এর আগের পহেলা বৈশাখের ব্লগ পোস্টে আমরা লাউ-টমেটোর খাট্টা নিয়ে লিখেছিলাম। সেবারের লাউয়ের তরকারিটা সবারই পছন্দের ছিল। স্বাদে বৈচিত্র নিয়ে এসেছিল টমেটো।
তবে লাউ রান্না তো থেমে থাকার নয়। আবারো আরেকদিন লাউ। এবারে লাউয়ের সাথে যুক্ত হলো খুবই সুস্বাদু আরেকটি জিনিস - চিংড়ি। আর চিংড়ি যুক্ত হবার সাথে সাথেই কিন্তু এটা নিরামিষের আইটেম থাকলো না। চিংড়ি একদম ছোট আকারের না নিয়ে মাঝারি আকারের নিলে দেখতে ভালো লাগে।
খালি খেয়াল রাখতে হবে একটা জিনিস - মসলা কষানোর পর চিংড়িটা সামান্য কষিয়ে উঠিয়ে রাখতে হবে, নইলে বেশীক্ষণ চূলায় রাখলে চিংড়ি শক্ত হয়ে যায়। এবারে কষানো মসলায় চার কোনা করে কেটে রাখা টমেটো ও লাউ দিয়ে রান্না করি।
লাউ রান্নায় মজার জিনিস হলো এখানে আলাদা কোন পানি যোগ করতে হয় না। লাউ থেকে বের হওয়া পানিতেই রান্না হয়ে যায়। ২০-২৫ মিনিট পরে লাউ-টমেটো মাখা মাখা হয়ে আসলে কষানো চিংড়িগুলি এর মধ্যে দিয়ে আবার একটু নেড়েচেড়ে উপরে আস্ত কাঁচা মরিচ ও ধনেপাতার কুঁচি দিলেই হয়ে গেল লাউ-টমেটোয় চিংড়ি।
আমরা এখন থেকে চেষ্টা করবো রান্নার প্রসেসটা ছবির মাধ্যমে দেখাতে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আর আপনাদের মতামত দিতে ভুলে যাবেন না যেন। আপনাদের মতামত আমাদের সামনে এগুনোর প্রেরণা দেয়।
লাউ নিয়ে আমাদের অন্য ব্লগ দেখুনঃ
লাউ-টমেটোর খাট্টা
লাউ নিয়ে কিছু না কিছু আইটেম আমাদের দুপুর বা রাতের খাবারের অংশ থাকে প্রায় সবসময়ই। আর এটা যেমন সুস্বাদু একটা খাবার, তেমনি লাউ খেতে পারেনা এমন লোকও পাওয়া একটু কঠিনই হবে বৈকি। লাউ রান্না করার অনেক পদ্ধতি থাকলেও সেই পদ্ধতিগুলিও এতটাই সহজ যে সেটার রেসিপি দিয়ে গালমন্দ খাওয়ার কোন মানে হয় না। তারপরেও লিখা। আমাদের এর আগের পহেলা বৈশাখের ব্লগ পোস্টে আমরা লাউ-টমেটোর খাট্টা নিয়ে লিখেছিলাম। সেবারের লাউয়ের তরকারিটা সবারই পছন্দের ছিল। স্বাদে বৈচিত্র নিয়ে এসেছিল টমেটো।
তবে লাউ রান্না তো থেমে থাকার নয়। আবারো আরেকদিন লাউ। এবারে লাউয়ের সাথে যুক্ত হলো খুবই সুস্বাদু আরেকটি জিনিস - চিংড়ি। আর চিংড়ি যুক্ত হবার সাথে সাথেই কিন্তু এটা নিরামিষের আইটেম থাকলো না। চিংড়ি একদম ছোট আকারের না নিয়ে মাঝারি আকারের নিলে দেখতে ভালো লাগে।
খালি খেয়াল রাখতে হবে একটা জিনিস - মসলা কষানোর পর চিংড়িটা সামান্য কষিয়ে উঠিয়ে রাখতে হবে, নইলে বেশীক্ষণ চূলায় রাখলে চিংড়ি শক্ত হয়ে যায়। এবারে কষানো মসলায় চার কোনা করে কেটে রাখা টমেটো ও লাউ দিয়ে রান্না করি।
লাউ রান্নায় মজার জিনিস হলো এখানে আলাদা কোন পানি যোগ করতে হয় না। লাউ থেকে বের হওয়া পানিতেই রান্না হয়ে যায়। ২০-২৫ মিনিট পরে লাউ-টমেটো মাখা মাখা হয়ে আসলে কষানো চিংড়িগুলি এর মধ্যে দিয়ে আবার একটু নেড়েচেড়ে উপরে আস্ত কাঁচা মরিচ ও ধনেপাতার কুঁচি দিলেই হয়ে গেল লাউ-টমেটোয় চিংড়ি।
আমরা এখন থেকে চেষ্টা করবো রান্নার প্রসেসটা ছবির মাধ্যমে দেখাতে। আশা করি আপনাদের ভালো লাগবে। আর আপনাদের মতামত দিতে ভুলে যাবেন না যেন। আপনাদের মতামত আমাদের সামনে এগুনোর প্রেরণা দেয়।
লাউ নিয়ে আমাদের অন্য ব্লগ দেখুনঃ
লাউ-টমেটোর খাট্টা
akta jinish shikhlam...chingri aktu koshiye uthiye felle r shokto hoyna...
ReplyDeleter taste ja chilo na....ufff....ami to khawa shesh kore abar aktu khali khali kheyechilam... :D
@Tajia... আপনার রেসিপিটাও কিন্তু ছিল সেইরকম... :)
ReplyDeleteareh amar tar kotha monei nai...tokhon amar obostha chilo "khudar rajje shobkichu lau-moy" :p
Delete